আধুনিক সুযোগ সুবিধাসহ ন্যাশনাল প্রোডাকটিভিটি অর্গানাইজেশন (এনপিও) এবং পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর (ডিপিডিটি) এর অফিস ভবন নির্মাণ শীর্ষক প্রকল্পের প্রতিবেদনঃ
প্রকল্পটির জমির পরিমাণ : ০.৪২ একর, প্লট নং : এফ-২০/এ
স্থান : শেরে বাংলা নগর , ঢাকা ।
প্রাক্কলিত ব্যয়: ৬৫৯২.৯২ লক্ষ টাকা।
মেয়াদ; ২০১৫-১৬ হতে ২০১৭-১৮ ।
ভবনটি ১৫ তলা ফাউন্ডেশন এর উপর ২টি বেজমেন্ট ও ১৩ তলা বিল্ডিং নির্মিত হবে। উক্ত ভবনে এনপিও, ডিপিডিটি, বিএবি, প্রধান বয়লার পরিদর্শকের কার্যালয়, এসএমই ফাউন্ডেশন ও মন্ত্রণালয়ের জাতীয় গুণগত মান এবং কারিগরি নিয়ন্ত্রণ সমন্বয় কার্যালয় শীর্ষক প্রকল্পের এর জন্য অফিস স্পেস বরাদ্দ রয়েছে।
২। ন্যাশনাল প্রোডাকটিভিটি অর্গানাইজেশন (এনপিও) পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর (ডিপিডিটি)এর
অফিস ভবন নির্মাণ শীর্ষক প্রকল্পের মূল ভবন নির্মাণের জন্য সর্বনিম্ন দরদাতা (৪৪,৫৬,৬১,৮৯৮ টাকা) হিসেবে গত
১৯/০৬/২০১৭ তারিখে জামিল ইকবাল এন্ড বঙ্গ বিল্ডার্স লিঃ কে Notification of Award (NoA)
প্রদান করা হয়েছে এবং গত ১৬/০৭/২০১৭ তারিখে কাজের চুক্তিপত্র সম্পাদন করা হয়েছে।
২। ২০১৭-১৮ অর্থ বছরে বরাদ্দঃ
লক্ষ টাকায়
২০১৭-১৮ অর্থ বছরে এডিপি বরাদ্দ |
২০১৭-১৮ অর্থ বছরে আরএডিপি বরাদ্দ |
||||
মোট |
মূলধন |
রাজস্ব |
মোট |
মূলধন |
রাজস্ব- |
২৫০০.০০ |
২৪৯৭.০০ |
৩.০০ |
২৫.০০ |
২৪.০০ |
১.০০ |
৩। প্রকল্পের মেয়াদ বৃদ্ধির প্রস্তাবঃ
প্রকল্পের মেয়াদ ১ বছর (২০১৫-১৬ হতে ২০১৭-১৮ থেকে ২০১৫-১৬ হতে ২০১৮-১৯ পর্যন্ত) বৃদ্ধির জন্য প্রস্তাব করা হয়েছে।
৪। প্রকল্পের মামলা সংক্রান্তঃ
প্রকল্পটির জায়গায় অবৈধভাবে অবস্থিত দখলদারদের দখল ত্যাগ করার জন্য উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী, শেরে বাংলা নগর গণপূর্ত উপ-বিভাগ-৫ এর স্বাক্ষরের নোটিশ জারি করা হলে দখলদারগণ দখল ত্যাগ না করে নোটিশ জারি করার বিষয়টি চ্যালেঞ্জ করে মাননীয় হাইকোর্ট বিভাগে রিট পিটিশন নং-৫৬০৮/২০১৭ দায়ের করে । মামলাটিতে মাননীয় আদালত ১৩/০৪/২০১৭ তারিখে প্রদত্ত আদেশে নোটিশের কার্যকারিতা ২ (দুই) মাসের জন্য স্থগিত করে। বিগত ০৯/০৫/২০১৭ তারিখে শিল্প মন্ত্রণালয হতে স্বাক্ষরিত পত্রের মাধ্যমে প্রদত্ত স্থগিতাদেশ প্রত্যাহারের আবেদন আপীল বিভাগের চেম্বার কোর্টে স্টে ভেকেট (Stay Vacate) করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বিজ্ঞ সলিসিটর, আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়কে নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হয়েছে।
-২-
গত ০৭/০৫/২০১৭ তারিখের আদেশে (আপীল নং-১৬০৭/২০১৭) মাননীয় আদালত পূর্বের স্থগিতাদেশ বহাল রাখেন এবং ৮ সপ্তাহের মধ্যে মামলাটি নিষ্পত্তির জন্য নিয়মিত শুনানির নির্দেশ প্রদান করেন ।
মামলার অগ্রগতিঃ
প্রকল্পের মামলা (Writ Petition No- 5608/ 2017) Justice Mr. Jubayer Rahman Chowdhury and Justice Mr. Iqbal Kabir এর কোর্টে (Main Building Court no-14) শুনানী হয় এবং বিগত ২৮/০২/২০১৮ তারিখে মাননীয় প্রধান বিচারপতির দপ্তরে মামলাটি প্রেরণ করা হয়েছে। মাননীয় প্রধান বিচারপতির দপ্তর থেকে পুনরায় শুনানীর জন্য মামলাটি Justice Mr. Moyeenul Islam Chowdhury and Justice Mr. Md. Ashraful Kamal এর কোর্টে প্রেরণ করা হয়েছে (Annex Building Court no-21)। মামলাটি দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য এনপিও’র পরিচালক এ্যাটর্নি জেনারেল এবং ডেপুটি এ্যার্টনি জেনারেলদ্বয়ের সংগে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখছেন।
মামলার বাদী ও বিবাদীঃ
মামলার বাদীঃ
১। নির্বাহী পরিচালক, আইন ও শালিস কেন্দ্র, ৭/১৭, ব্লক-বি, লালমাটিয়া, ঢাকা ।
২। জনাব মোঃ ডেন্সের আলী মোল্লা, পিতা : মৃত মোঃ মোল্লা, শ্যামলী রোড নং-২ বস্তী
রোড নং-২, শ্যামলী কাজী অফিস, শেরে বাংলা নগর, ঢাকা-১২০৭।
৩। মিজ কুলসুম বেগম, স্বামী : মোঃ জালাল হোসেন, রোড নং-২, শ্যামলী কাজী অফিস,
শেরে বাংলা নগর, ঢাকা-১২০৭।
৪। জনাব মোঃ কবির হোসেন ভূঁঞা, পিতা : মোঃ নওয়াব আলী ভূঁঞা
রোড নং-২, শ্যামলী কাজী অফিস, শেরে বাংলা নগর, ঢাকা-১২০৭।
মামলার বিবাদীঃ
১। সচিব, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ সচিবালয়, ঢাকা ।
২। সচিব, শিল্প মন্ত্রণালয়, ৯১, মতিঝিল বা/এ, ঢাকা ।
৩। পরিচালক, ন্যাশনাল প্রোডাকটিভিটি অর্গানাইজেশন (এনপিও), শিল্প মন্ত্রণালয়, ৯১, মতিঝিল বা/এ, ঢাকা ।
৪। রেজিষ্ট্রার, পেটেন্ট, ডিজাইন এবং ট্রেড মার্কস অধিদপ্তর, শিল্প মন্ত্রণালয়, ৯১, মতিঝিল বা/এ, ঢাকা ।
৫। প্রধান প্রকৌশলী, গণপূর্ত অধিদপ্তর, পূর্ত ভবন, সেগুনবাগিচা, ঢাকা।
৬। উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী, শেরে-ই-বাংলা নগর, গণপূর্ত উপ বিভাগ-৫, ঢাকা ।
৭। পুলিশ কমিশনার, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ, পুলিশ হেড কোয়ার্টার, ঢাকা ।
৮। ভার প্রাপ্ত কর্মকর্তা, শেরে বাংলা নগর থানা, শেরে বাংলা নগর, ঢাকা ।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এটুআই প্রোগ্রামের সার্ভিস ইনোভেশন ফান্ড এর অর্থায়নে " Online KAIZEN" নামে একটি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে । এটি বাস্তবায়িত হলে একই সময়ে অনেক প্রতিষ্ঠানে KAIZEN কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে । বর্তমানে ম্যানুয়েল পদ্ধতিতে এনপিও বছরে মাত্র ৩/৪ টি KAIZEN কর্মসূচি বাস্তবায়ন করতে পারে । এই প্রকল্পটি বাস্তবায়নের জন্য সফটওয়্যার প্রস্তুতের লক্ষ্যে প্রকিউরমেন্ট কার্যক্রম সম্পন্ন হয়েছে , বর্তমানে সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টের কাজ চলছে ।